স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ২৭ মে : মোবাইল ফোনে বন্দি নবম শ্রেণির ছাত্রীর মৃত্যুর রহস্য।সন্দেহজনক আচরণ পুলিশের। সাংবাদিককে ক্যামেরা বন্ধের হুমকি বলে অভিযোগ। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে ধলেশ্বরের ৫ নম্বর রোডে ১৫ বছরের সাগরিকা দাসের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। সাগরিকা প্রাচ্য ভারতী বিদ্যালয়ে পাঠরত।
সে তার মায়ের সাথে ভাড়া থাকত। বৃহস্পতিবার রাতে ফোনে কারোর সাথে তাকে কথা বলে। পরে নাকি সে কেঁদে ফেলে। তারপর সাগরিকা ঘর থেকে বাইরে চলে যায়। পরিবারের লোকজন খোঁজাখুজি করে সাগরিকাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায়। খবর দেওয়া হয় পূর্ব মহিলা থানা পুলিশকে। পুলিশ এসে মৃতদেহ নিয়ে যায় জিবি হাসপাতালে। তার মৃতদেহ জিবি হাসপাতালে আনার পর জানা যায় মেয়েটির মোবাইল ফোনে মৃত্যুর কারণ সংক্রান্ত তথ্য রয়েছে। কিন্তু তদন্তে আসা মহিলা পুলিশ কর্মীদের ভূমিকা ছিল সন্দেহজনক। তারা সাংবাদিকের ক্যামেরা পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। ঘটনার সৃষ্টি হয় চাঞ্চল্য। কান্নায় ভেঙে পড়ে পরিবারের লোকজনেরা। তবে মৃত ছাত্রীর মার দাবি আত্মহত্যা করেছে। ময়না তদন্তের পর স্পষ্ট হবে খুন নাকি আত্মহত্যা।