Monday, February 10, 2025
বাড়িরাজ্যচা নিলাম কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেন মুখ্যমন্ত্রী

চা নিলাম কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেন মুখ্যমন্ত্রী

স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ১৪ মার্চ : ত্রিপুরা চা উন্নয়ন নিগমের সিদ্ধান্ত মোতাবেক রাজ্যে গড়ে তোলা হবে চা নিলাম কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুর্খাবস্তি এলাকায় এক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে চা নিলাম কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার মানিক সাহা।

 এইদিন প্রথমে প্রদীপ প্রজ্জলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে ফলক উন্মোচন করে চা নিলাম কেন্দ্রের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। পরে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন ২০১৮ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর মার্গ দর্শন অনুযায়ী রাজ্যের চা বাগান গুলির উন্নয়নে কাজ শুরু করা হয়। যথারীতি সফলতাও আসে। মুখ্যমন্ত্রী পূর্বতন সরকারের সমালোচনা করতে গিয়ে বলেন তৎকালীন সরকারের সময় রাজ্যে চিটফান্ডের আনাগোনা বৃদ্ধি পায়। চিটফান্ড গ্রাস করে নেয় চা শ্রমিকদের। চিটফান্ডের ফাঁদে পা দিয়ে চা শ্রমিকদের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপের দিকে চলে যায়। ফলে চা বাগান গুলি অবস্থা করুন হয়ে যায়।

চা শিল্পকে লাভজনক অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য চা নিলাম কেন্দ্র গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শুধুতাই নয় বর্তমান সরকার প্রতিষ্ঠার পর চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করে ১৭৬ টাকা করা হয়েছে। চা শ্রমিকদের ২ গণ্ডা করে জায়গা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ত্রিপুরায় উৎপাদিত চা রাজ্যের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বহিঃরাজ্যে বিক্রয় করা হয়। ত্রিপুরা থেকে চা বহিঃরাজ্যে নিয়ে যাওয়া ও মজুত করার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা হতো। বিশেষ করে পরিবহন খরচ সহ মজুত করা নিয়ে ব্যয় বেড়ে যেত। তাই রাজ্যে চা নিলাম কেন্দ্র খুলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। চা উৎপাদনের ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে ত্রিপুরা পঞ্চম স্থানে রয়েছে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও জানান ত্রিপুরা রাজ্যে প্রতি বছর ৯০ লক্ষ কেজি চা উৎপাদন হয়। ত্রিপুরা সরকার চা শিল্পকে বাঁচাতে চাইছে। শুধুমাত্র কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না। রাজ্যের নিজস্ব সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে। তবেই রাজ্যের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। রাজ্যের মানুষের মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি পাবে। অনুষ্ঠানে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের মন্ত্রী সান্তনা চাকমা, চা নিগমের চেয়ারম্যান সমীর ঘোষ, শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের সচিব কিরণ গিত্তে, শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের অধিকর্তা বিশ্বেশ্বর বি সহ অন্যান্যরা।

স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ১৪ মার্চ : ত্রিপুরা চা উন্নয়ন নিগমের সিদ্ধান্ত মোতাবেক রাজ্যে গড়ে তোলা হবে চা নিলাম কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুর্খাবস্তি এলাকায় এক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে চা নিলাম কেন্দ্র নির্মাণের জন্য ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তার মানিক সাহা।

 এইদিন প্রথমে প্রদীপ প্রজ্জলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। পরে ফলক উন্মোচন করে চা নিলাম কেন্দ্রের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। পরে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন ২০১৮ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর মার্গ দর্শন অনুযায়ী রাজ্যের চা বাগান গুলির উন্নয়নে কাজ শুরু করা হয়। যথারীতি সফলতাও আসে। মুখ্যমন্ত্রী পূর্বতন সরকারের সমালোচনা করতে গিয়ে বলেন তৎকালীন সরকারের সময় রাজ্যে চিটফান্ডের আনাগোনা বৃদ্ধি পায়। চিটফান্ড গ্রাস করে নেয় চা শ্রমিকদের। চিটফান্ডের ফাঁদে পা দিয়ে চা শ্রমিকদের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপের দিকে চলে যায়। ফলে চা বাগান গুলি অবস্থা করুন হয়ে যায়।

চা শিল্পকে লাভজনক অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য চা নিলাম কেন্দ্র গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শুধুতাই নয় বর্তমান সরকার প্রতিষ্ঠার পর চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করে ১৭৬ টাকা করা হয়েছে। চা শ্রমিকদের ২ গণ্ডা করে জায়গা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ত্রিপুরায় উৎপাদিত চা রাজ্যের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বহিঃরাজ্যে বিক্রয় করা হয়। ত্রিপুরা থেকে চা বহিঃরাজ্যে নিয়ে যাওয়া ও মজুত করার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা হতো। বিশেষ করে পরিবহন খরচ সহ মজুত করা নিয়ে ব্যয় বেড়ে যেত। তাই রাজ্যে চা নিলাম কেন্দ্র খুলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। চা উৎপাদনের ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে ত্রিপুরা পঞ্চম স্থানে রয়েছে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও জানান ত্রিপুরা রাজ্যে প্রতি বছর ৯০ লক্ষ কেজি চা উৎপাদন হয়। ত্রিপুরা সরকার চা শিল্পকে বাঁচাতে চাইছে। শুধুমাত্র কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না। রাজ্যের নিজস্ব সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে। তবেই রাজ্যের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। রাজ্যের মানুষের মাথা পিছু আয় বৃদ্ধি পাবে। অনুষ্ঠানে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের মন্ত্রী সান্তনা চাকমা, চা নিগমের চেয়ারম্যান সমীর ঘোষ, শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের সচিব কিরণ গিত্তে, শিল্প ও বাণিজ্য দপ্তরের অধিকর্তা বিশ্বেশ্বর বি সহ অন্যান্যরা।

সম্পরকিত প্রবন্ধ

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

সবচেয়ে জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য