স্যন্দন ডিজিটেল ডেস্ক ০১ ডিসেম্বর : সোমবার সংসদে শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগেই কংগ্রেস-সহ বিরোধীদের আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বলেন, “সংসদ নাটক করার জায়গা নয়। হারের হতাশা সংসদে প্রকাশ করবেন না।” মোদির সেই মন্তব্যের এবার পালটা দিলেন কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। মোদির সমালোচনা করে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী দেশের মূল সমস্যাগুলি সমাধান করছেন না। সেগুলি নিয়ে আলোচনাও করছেন না। তিনি নিজেই নাটক করছেন।”
খাড়গে তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিনেই মোদি ফের নাটক প্রদর্শন করলেন। দেশের মূল সমস্যাগুলি নিয়ে তিনি আলোচনা করতে চান না। সরকার গত ১১ বছর ধরে সংসদের মর্যাদা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ক্রমাগত চূর্ণ-বিচূর্ণ করে চলেছে। এই ধরনের ঘটনার দীর্ঘ তালিকা রয়েছে।’ এরপরই প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি লেখেন, ‘যখন সংসদে মণিপুরের প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়েছিল, তখন বিরোধীরা অনাস্থা প্রস্তাব না আনা পর্যন্ত আপনি নীরব ছিলেন।’ খাড়গের অভিযোগ, এসআইআরের কাজে চাপে একের পর এক বুথ স্তরের আধিকারিক (বিএলও) আত্মহত্যা করছেন। তাঁর বক্তব্য, “আমারা এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা চাই। শুধু তাই নয়, ভোটচুরির মতো গুরুতর অভিযোগগুলিকে আমি সংসদে উত্থাপন করতে চাই।”
খাড়গে তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘শীতকালীন অধিবেশনের প্রথম দিনেই মোদি ফের নাটক প্রদর্শন করলেন। দেশের মূল সমস্যাগুলি নিয়ে তিনি আলোচনা করতে চান না। সরকার গত ১১ বছর ধরে সংসদের মর্যাদা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ক্রমাগত চূর্ণ-বিচূর্ণ করে চলেছে। এই ধরনের ঘটনার দীর্ঘ তালিকা রয়েছে।’ এরপরই প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করে তিনি লেখেন, ‘যখন সংসদে মণিপুরের প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়েছিল, তখন বিরোধীরা অনাস্থা প্রস্তাব না আনা পর্যন্ত আপনি নীরব ছিলেন।’ খাড়গের অভিযোগ, এসআইআরের কাজে চাপে একের পর এক বুথ স্তরের আধিকারিক (বিএলও) আত্মহত্যা করছেন। তাঁর বক্তব্য, “আমারা এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা চাই। শুধু তাই নয়, ভোটচুরির মতো গুরুতর অভিযোগগুলিকে আমি সংসদে উত্থাপন করতে চাই।”
মোদি আরও বলেন, “যারা নাটক করতে চায়, করতেই পারে। কিন্তু এটা নাটকের জায়গা নয়, কাজের জায়গা। এখানে স্লোগান নয়, নীতির প্রতি জোর দিতে হবে। দেশ গড়ার জন্য ইতিবাচক মানসিকতার দরকার হয়। আমি অনুরোধ করব, নেতিবাচক বিষয়গুলি কমিয়ে সকলে যেন দেশ গঠনের লক্ষ্যে জোর দেন। হারের ভয়টা যেন তর্কের কারণ হয়ে না ওঠে।”

