স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ৩১ অক্টোবর : ত্রিপুরায় কি হবে কি হবে না তার কি দিল্লির রিমোট কন্ট্রোল ঠিক করবে ? রিমোট কন্ট্রোলের ব্যাটারি বিপ্লব দেব। আজ হয়েছে খুঁটি পুজো, ২৩ -এ হবে বিজেপি’র বিসর্জন। বিপ্লব দেবের গায়ের জুড়ে গণতন্ত্র ত্রিপুরায় আর হরণ করা চলবে না। মানুষের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া হবে। রবিবার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের সম্মুখে তৃণমূল কংগ্রেসের জনসভায় বক্তব্য রেখে বিপ্লব দেবকে এমনটাই হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন কোর্ট থেকে অনুমতি নিয়ে জনসভায় অংশ নেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। জনসভায় যোগদান করে বিজেপির বিধায়ক আশিস দাস এবং বিজেপির হেভিওয়েট নেতা রাজীব বন্দোপাধ্যায়। তাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিয়ে দলে স্বাগত জানান অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বক্তব্যের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবকে তুলোধুনো করেন। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য রেখে বলেন, ২০১৬ সালে একই জায়গায় রাজ্যের ৫ হাজার মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন। তৎকালীন সময়ে দলের ত্রুটি এবং সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করা ত্রিপুরা তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয় নি। আজকের দিনে পাঁচ শতাধিক মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রেখে বলা হচ্ছে ত্রিপুরায় আজকের দিনে বিপ্লব দেবের ছুটি হয়ে গেছে। ছুটির দিনে বাড়িতে বসে ২০ হাজার মানুষ আজকের জনসভা দেখছেন। একবার রাজ্যের মানুষকে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে গিয়ে দেখুক বিজেপি, অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েও বিজেপি’কে ত্রিপুরায় খুঁজে পাওয়া যাবে না। কত ধানে কত চাল তা তখন বুঝতে পারবে বিজেপি। আর আগামী বিধানসভা নির্বাচনের এক বছর আগে থেকেই বাড়িঘর ছেড়ে ত্রিপুরা রাজ্যে এসে মা মাটি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে বসে থাকবেন। পুলিশ, প্রশাসন, এজেন্সি কোনো কিছুতেই কাজ হবে না বলে বিপ্লব দেবকে মঞ্চ থেকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন অভিষেক।
জোড়া ফুলকে যতো কাটা হয় তত বাড়ে। তৃণমূল কংগ্রেসকে যত প্রহর করা হবে তত তৃণমূল কংগ্রেস মাথা চারা দিয়ে দাঁড়াবে। কারণ এটা মা-মাটি-মানুষের ঘাস ফুলের দল। যারা আজকের দিনে বাইক বাহিনী হয়ে মানুষের বাড়িঘর ভাঙছে, মানুষের উপর আক্রমণ করছে তাদের উদ্দেশ্যে বলা হচ্ছে মা মাটি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে আগামী পাঁচ বছর তাদের প্রায়শ্চিত্ত করাবে। ত্রিপুরায় সিপিআইএম যা করেছে, সেই পথে হাঁটছেন বিজেপি। তাহলে আর কিসের পরিবর্তন। কিন্তু ২০১৮ সালে মানুষ এদিন দেখার জন্য পরিবর্তন আনে নি। মা, মাটি, মানুষের সরকার ত্রিপুরায় প্রতিষ্টিত হলে তৃণমূল সেই পথে আর হাঁটবে না। আগে ছিল সিপিএমের হার্মাদ, আর এখন আছে বিজেপি’র উন্মাদ।
আর সেই সংস্কৃতির পরিবর্তন ঘটানো হবে বলে জানান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে বিজেপি। ত্রিপুরায় রাস্তা নেই, বিদ্যুৎ নেই, স্বাস্থ্য নেই, পানীয় জলের সংকট। শুধু আছে বাইক বাহিনীর তান্ডব। দুয়ারে দুয়ারে বাইক বাহিনীর হানা। তাহলে কোথায় থেকে আসবে শিল্প ও উন্নয়ন।
কিছুই হচ্ছে না ত্রিপুরায়। আর এতেই ড্রবল ইঞ্জিনের সরকার। আর এ ড্রবল ইঞ্জিনের সরকার থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঙ্গেল ইঞ্জিন অনেক ভালো। কারণ দুয়ারে দুয়ারে সরকার পৌঁছে যায়। ত্রিপুরা তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তিন মাসের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত সুবিধা রয়েছে সব ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষ পাবে। আসন্ন পুর ভোটে প্রতিটি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস লড়াই করবে।
স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ৩১ অক্টোবর : ত্রিপুরায় কি হবে কি হবে না তার কি দিল্লির রিমোট কন্ট্রোল ঠিক করবে ? রিমোট কন্ট্রোলের ব্যাটারি বিপ্লব দেব। আজ হয়েছে খুঁটি পুজো, ২৩ -এ হবে বিজেপি’র বিসর্জন। বিপ্লব দেবের গায়ের জুড়ে গণতন্ত্র ত্রিপুরায় আর হরণ করা চলবে না। মানুষের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া হবে। রবিবার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের সম্মুখে তৃণমূল কংগ্রেসের জনসভায় বক্তব্য রেখে বিপ্লব দেবকে এমনটাই হুঁশিয়ারি দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন কোর্ট থেকে অনুমতি নিয়ে জনসভায় অংশ নেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। জনসভায় যোগদান করে বিজেপির বিধায়ক আশিস দাস এবং বিজেপির হেভিওয়েট নেতা রাজীব বন্দোপাধ্যায়। তাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিয়ে দলে স্বাগত জানান অভিষেক বন্দোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন বক্তব্যের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবকে তুলোধুনো করেন। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য রেখে বলেন, ২০১৬ সালে একই জায়গায় রাজ্যের ৫ হাজার মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন। তৎকালীন সময়ে দলের ত্রুটি এবং সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করা ত্রিপুরা তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হয় নি। আজকের দিনে পাঁচ শতাধিক মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রেখে বলা হচ্ছে ত্রিপুরায় আজকের দিনে বিপ্লব দেবের ছুটি হয়ে গেছে। ছুটির দিনে বাড়িতে বসে ২০ হাজার মানুষ আজকের জনসভা দেখছেন। একবার রাজ্যের মানুষকে স্বাধীনভাবে ভোট দিতে গিয়ে দেখুক বিজেপি, অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েও বিজেপি’কে ত্রিপুরায় খুঁজে পাওয়া যাবে না। কত ধানে কত চাল তা তখন বুঝতে পারবে বিজেপি। আর আগামী বিধানসভা নির্বাচনের এক বছর আগে থেকেই বাড়িঘর ছেড়ে ত্রিপুরা রাজ্যে এসে মা মাটি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে বসে থাকবেন। পুলিশ, প্রশাসন, এজেন্সি কোনো কিছুতেই কাজ হবে না বলে বিপ্লব দেবকে মঞ্চ থেকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন অভিষেক।
জোড়া ফুলকে যতো কাটা হয় তত বাড়ে। তৃণমূল কংগ্রেসকে যত প্রহর করা হবে তত তৃণমূল কংগ্রেস মাথা চারা দিয়ে দাঁড়াবে। কারণ এটা মা-মাটি-মানুষের ঘাস ফুলের দল। যারা আজকের দিনে বাইক বাহিনী হয়ে মানুষের বাড়িঘর ভাঙছে, মানুষের উপর আক্রমণ করছে তাদের উদ্দেশ্যে বলা হচ্ছে মা মাটি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে আগামী পাঁচ বছর তাদের প্রায়শ্চিত্ত করাবে। ত্রিপুরায় সিপিআইএম যা করেছে, সেই পথে হাঁটছেন বিজেপি। তাহলে আর কিসের পরিবর্তন। কিন্তু ২০১৮ সালে মানুষ এদিন দেখার জন্য পরিবর্তন আনে নি। মা, মাটি, মানুষের সরকার ত্রিপুরায় প্রতিষ্টিত হলে তৃণমূল সেই পথে আর হাঁটবে না। আগে ছিল সিপিএমের হার্মাদ, আর এখন আছে বিজেপি’র উন্মাদ।
আর সেই সংস্কৃতির পরিবর্তন ঘটানো হবে বলে জানান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে বিজেপি। ত্রিপুরায় রাস্তা নেই, বিদ্যুৎ নেই, স্বাস্থ্য নেই, পানীয় জলের সংকট। শুধু আছে বাইক বাহিনীর তান্ডব। দুয়ারে দুয়ারে বাইক বাহিনীর হানা। তাহলে কোথায় থেকে আসবে শিল্প ও উন্নয়ন। কিছুই হচ্ছে না ত্রিপুরায়। আর এতেই ড্রবল ইঞ্জিনের সরকার। আর এ ড্রবল ইঞ্জিনের সরকার থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঙ্গেল ইঞ্জিন অনেক ভালো। কারণ দুয়ারে দুয়ারে সরকার পৌঁছে যায়। ত্রিপুরা তৃণমূল কংগ্রেস প্রতিষ্ঠিত হওয়ার তিন মাসের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের যে সমস্ত সুবিধা রয়েছে সব ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষ পাবে। আসন্ন পুর ভোটে প্রতিটি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস লড়াই করবে।