স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক, আগরতলা, ১৮ মার্চ : সংবাদ মাধ্যম সহ অধিকাংশ নগরবাসীকে ঘুমে রেখে সরকারি অর্থের ব্যয় করে হোলি উৎসবে মেতেছে ধলাই জেলার তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর এবং আমবাসা পুর পরিষদ। একটি সার্বজনীন উৎসব কেন চুপিসারে লোক চক্ষুর অন্তরালে করা হয়েছে তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে উঠছে প্রশ্ন। আমবাসা বন দপ্তরের ইকো পার্কের ভিতরে কয়েকজন কচিকাঁচা এবং অভিভাবকদের নিয়ে এই হোলি উৎসব করা হয়।
উপস্থিত ছিলেন আমবাসা পুর পরিষদের চেয়ারম্যান প্রতিমা মালাকার, কাউন্সিলার শঙ্কর চক্রবর্তী, সুমন দেবনাথ, ডিসিএম সমীরণ রায় প্রমুখ। একাংশের অভিমত এর মধ্যে আর্থিক ঘোটালা হতে পারে। তবে সুশাসন জামানায় সরকার পরিবর্তন হলেও দুর্নীতি তকমা বুঝতে পারেনি সরকারি দপ্তর গুলি। বরং দুর্নীতিতে শ্রেষ্ঠ স্থান দখল করার পথে বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিক থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিরা। জনগণের পয়সায় বেতন তো বাড়ছেই, সঙ্গে বাড়ছে তাদের আওস আনন্দের ধরণ। বিগত দিনে যে ধরনের আওশানন্দ সাধারণ মানুষ দেখেনি সেগুলি পর্যন্ত আজ দেখতে হচ্ছে আমজনতাকে। এ বিষয় নিয়ে কেউ মুখ খুলতে না পারলেও এমনই গুঞ্জন গোটা ধলাই জেলায়। ছিঃ ছিঃ রব উঠছে জনগণের মধ্যে। কারণ সুশাসন জামানায় নতুন সংস্করণ! হোলি খেলায় গা ভাসালেন সরকারি দপ্তরের আধিকারিক থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিরা। জনগণকে ঘুমে রেখে সরকারি কোষাগার থেকে জনগণের পয়সায় এ ধরনের আমোদ প্রমোদ চলছে রাজ্যে পিছিয়ে পড়া ধলাই জেলায়।