স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ১৫ ডিসেম্বর :সম্প্রতি জে.আর.বি.টি -র মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তরে চাকুরি প্রাপকদের হাতে অফার মন্ত্রীরা নিজেদের হাতে তুলে দিয়ে সস্তার রাজনীতি করছেন। এই চাকুরির অফার হাতে তুলে দেওয়ার মাধ্যমে দলতন্ত্র কায়েম করতে চাইছেন তারা। শুক্রবার ছাত্র-যুব ভবনে সাংবাদিক সম্মেলন করে এই কথা বলেন ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের রাজ্য সভাপতি পলাশ ভৌমিক।
তিনি এদিন জে.আর.বি.টি-র মাধ্যমে গ্রুপ-সি পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন ইতিমধ্যে ২০২৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জে.আর.বি.টি-র চূড়ান্ত মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়। মেধা তালিকা প্রকাসের পর বিভিন্ন দপ্তরে মেধা তালিকা অনুযায়ী চাকুরির তালিকা প্রকাশ করা হয়। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে আসে ৫ জন চাকুরী বঞ্চিত উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করে। এই রিট পিটিশনের উপর বৃহস্পতিবার প্রাথমিক শুনানি হয়। শুনানি শেষে উচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ রাজ্য সরকার ও জে.আর.বি.টি-র উদ্দেশ্যে নির্দেশ জারি করে অভিযোগ কারিদের অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে এক মাসের মধ্যে তাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করার জন্য। রাজ্য সরকার প্রচার করেছিল নিয়োগের স্বচ্ছতার জন্য জে.আর.বি.টি-র মাধ্যমে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে একটা বিষয় স্পষ্ট জে.আর.বি.টি-র মাধ্যমে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অস্পষ্টতা পরিষ্কার। যোগ্যতা সম্পন্ন বেকারদের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা চলছে বলে অভিযোগ তুলেন।