স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ৮ জুন : ১০,৩২৩ চাকরিচ্যুত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে জিটি, ইউ জি টি এবং পি জি টি শিক্ষক-শিক্ষিকা ছিলেন। এর মধ্যে পি জি টি শিক্ষকদের একটি গ্রুপ ২০২১ সালে মার্চ মাসে ত্রিপুরা হাইকোর্টে একটি রেট পিটেশন দাখিল করে জানান তারা তন্ময় নাথ মামলার অন্তর্ভুক্ত নয়।
তারপর ২০২৩ সালের মে মাস পর্যন্ত ২৮ বার শুনানি হয়েছে। এবং রায় শুনানের সময় ছিলেন বিচারপতি শুভাশিস তলাপাত্র এবং পরবর্তী সময় অরিন্দম লোধ। শেষ পর্যন্ত মামলাটি গিয়ে পৌঁছায় বর্তমান বিচারপতি টি অমরনাথ গৌড়ের কাছে। কিন্তু ২০০২ , ২০০৫, ২০০৭ এবং ২০০৯ সালে যে নিয়ম অনুসারে চাকরি দিয়েছিলেন তা ২০১০ সালে যারা চাকরি পেয়েছে তাদের বিবৃতি পুরোপুরি আলাদা ছিল। তন্ময় নাথের মামলার বিবৃতি আলাদা ছিল এবং পলিসিগত ভুল ছিল। তাই বর্তমান বিচারপতি জানতে চায় সরকার তাদের কিভাবে টার্মিনেট করেছে।
এই টার্মিনেট সম্পূর্ণ বেআইনি। আদালত টার্মিনেট লেটার খারিজ করে দেন। বৃহস্পতিবার আগরতলা প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক সম্মেলন করে এ বিষয়ে তুলে ধরেন পিজিটি শিক্ষক কুনাল লাল দাস সহ অন্যান্যরা। আরো দাবি করেন তারা তন্ময় নাতের মামলার বিরুদ্ধে যায়নি। সমস্ত পিজিটি শিক্ষক-শিক্ষিকার উদ্দেশ্যে আহবান জানান বিবৃতি যেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে ইতিমধ্যে জমা দেন তারা সকলে। এবং সরকার যাতে তাদের দ্রুত স্কুল-মুখী করে সেই দাবিটুকু সাংবাদিক সম্মেলনের মধ্য দিয়ে তুলে ধরেন পি জি টি শিক্ষক শিক্ষিকাদের একটি প্রতিনিধি দল।