স্যন্দন ডিজিটেল ডেস্ক, ১৯ জুন: শেষ দিকে বদলি নেমে ছাপ রাখতে দুই মিনিটেরও কম সময় নিলেন ফ্রান্সিসকো কনসেইকাও। যোগ করা সময়ে গড়ে দিলেন ব্যবধান। জয় দিয়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা পুনরুদ্ধারের অভিযান শুরুর পর এই তরুণকে প্রশংসায় ভাসালেন পর্তুগাল কোচ রবের্তো মার্তিনেস।প্রথমার্ধের পর৬২তম মিনিটে পিছিয়ে পড়ে দলটি। ৭ মিনিট পর আত্মঘাতী গোলে ম্যাচে ফেরে সমতা। ৯০তম মিনিটে বদলি নামার ১১০ সেকেন্ডের মধ্যে জয়সূচক গোলটি করেন কনসেইকাও।পর্তুগাল কোচ মার্তিনেস মনে করেন, ডি বক্সে সুযোগ খুঁজে নেওয়ার সামর্থ্য আছে পোর্তোর ২১ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ডের।“ফ্রান্সিসকো একজন সহজাত খেলোয়াড়। সে সুযোগ আদায় করে নেওয়ার চূড়ান্ত উদাহরণ। এখানে থাকাটা তার প্রাপ্য। আর দেখিয়েছে দলকে সাহায্য করতে সে প্রস্তুত।”
“গত চার মাসের বেশি সময় ধরে নিজের ক্লাবের হয়ে ফ্রান্সিসকো যা করেছে, এখানে সে ঠিক তাই করেছে। কাজটা সহজ নয়। তবে সে দৃঢ়তা আর নিজের গুরুত্ব দেখিয়েছে।”কনসেইকাওয়ের গোলে চলতি বছর প্রথমবার পিছিয়ে পড়ার পরও জিতল পর্তুগাল। এর আগে স্লোভেনিয়া ও ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচে পিছিয়ে পড়ার পর হার নিয়ে মাঠ ছেড়েছিল তারা।যখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তখন জয় পাওয়ার পেছনে ম্যাচ সেরা ভিতিনিয়ারও দারুণ অবদান দেখেন মার্তিনেস।“প্রীতি ম্যাচগুলোতেও মাঠ ও মাঠের বাইরে সে খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় ছিল। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ একটি দল আছে। ভিতিনিয়ার মতো খেলোয়াড় থাকা গুরুত্বপূর্ণ যে আমাদের ম্যাচ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।”