স্যন্দন ডিজিটেল ডেস্ক, ১৯ ডিসেম্বর: বিশ্বকাপে কোনো ম্যাচেই শুরুর একাদশে সুযোগ মেলেনি দিবালার। ফাইনালেও নামেন বদলি হিসেবে। ১২০ মিনিটে ৩-৩ সমতার পর ম্যাচ যখন গড়ায় টাইব্রেকারে, তখন দলের দ্বিতীয় শট নেন রোমার এই ফরোয়ার্ড।দিবালা নেন আর্জেন্টিনার দ্বিতীয় স্পট কিক, টাইব্রেকারে তখন ১-১ সমতা। সেভাবে খেলতে না পারা ও একটি গোলও না করায় চাপে আড়ষ্ট থাকাটা অসম্ভব ছিল না তার জন্য। তবে ঠাণ্ডা মাথায় গোলরক্ষকে বোকা বানিয়ে বল জালে পাঠান তিনি। এরপর এমিলিয়ানো মার্তিনের নৈপুণ্য আর কিংসে কোমার ও অহেলিয়া চুয়ামেনির ব্যর্থতায় ৪-২ ব্যবধানে জিতে বিজয় উল্লাসে মেতে ওঠেন মেসি-দিবালারা।ম্যাচের পর টাইব্রেকারের সময়ের অনুভূতি জানাতে গিয়ে দিবালা জানালেন, ওই সময়ে ক্যারিয়ারের একদম শুরুর দিকের সময়ের কথা স্মরণ করেছিলেন। “আমি কর্দোবার কথা ভাবছিলাম, সবকিছুই মনে পড়ছিল। এভাবে লড়াইয়ে যুক্ত হওয়া, মাথা ঠাণ্ডা রাখা, এটি সহজ ছিল না। কিন্তু আমার মাথা খুব ভালো কাজ করছিল। এখন আমাদের মনে অনুভূতি খেলা করছেন, এর পুনরাবৃত্তি আর কখনই হবে না।”