স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ২ জানুয়ারি : আমরা যখন স্ট্রেস এবং উদ্বিগ্ন থাকি, তখন হরমোন কর্টিসল নিঃসৃত হয়। থেরাপিস্ট জর্জি কলিনসন লিখেছেন, ‘কর্টিসলের ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মতো অন্যান্য হরমোনগুলির ভারসাম্য নষ্ট করে দেয়। যার ফলে মাসিক চক্রে সমস্যা এবং মাসিকের কারণে হওয়া সমস্যাগুলিকে আরও বাড়িয়ে দেয়। উচ্চ কর্টিসল এবং স্ট্রেস স্তরের কী কী লক্ষণ হতে পারে? জেনে নিন..
কর্টিসল বেড়ে গেলে আমরা সর্বদা তৃষ্ণার্ত বোধ করি, এমনকী সারা দিন প্রচুর জল পান করে হাইড্রেটেড থাকলেও আমাদের তৃষ্ণা পায়।
সুইট ক্রেভিংস হয়। অর্থাৎ মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে। সারাদিন মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করলেও কিন্তু বুঝতে হবে যে আপনি মানসিক চাপে আছেন বা আপনার রক্তে কর্টিসল লেভেল বেশি। এক্ষেত্রে পেট ভরা থাকলেও মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করে।
. রক্তে কর্টিসলের মাত্রা বেশি হলে পিরিয়ডের সময় বারবার মেজাজ পরিবর্তন হয়। মানসিক উদ্বিঘ্নতা বেশি হলে রক্তে কর্টিসল বাড়ে
মানসিক চাপ বেশি হলে রাতে ঘুমাতে আমাদের অসুবিধা হয়, এবং সকালে ঘুম থেকে ওঠার সময় আমরা ক্লান্ত বোধ করি।
দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ কমাতে ওজনের উপরে ভীষণ ভাবে নজর রাখতে হবে। ওজন বেড়ে গেলে মানসিক চাপও বেড়ে যায় ও কর্টিসলের মাত্রাও বেড়ে যায়।