স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ৭ এপ্রিল : বৃহস্পতিবার পশ্চিম জেলাশাসক কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে ন্যাশনাল হাইওয়ে প্রজেক্ট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়। এদিন আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী তথা মজলিস পুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক সুশান্ত চৌধুরী, অধ্যক্ষ তথা বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক রতন চক্রবর্তী, পশ্চিম জেলাশাসক সহ কুত্তা দপ্তরের বিভিন্ন আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন
। বৈঠকের পর অধ্যক্ষ রতন চক্রবর্তী জানান, সরকার ৮ টি জাতীয় সড়ক করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে একটি জাতীয় সড়ক জিরানিয়া, রানীবাজার হয়ে খয়েরপুর দিয়ে আমতলী বাইপাসে এসে সংযুক্ত হবে। বৈঠক শেষে মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী জানান বাইপাস সড়ক চালু হয়ে গেলে রানীরবাজার থেকে চন্দ্রপুর পর্যন্ত সড়কটি পূর্ত দপ্তরের অধীনে চলে আসবে। তাই এন এইচ আই ডি সি এল -কে বলা হয়েছে রানীর বাজার থেকে চন্দ্রপুর পর্যন্ত সড়কটি সম্পূর্ণ সংস্কার করে পূর্ত দপ্তরকে হস্তান্তর করা হোক। তার জন্য ডিপিআর তৈরি করে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। অনুমোদন আসলে টেন্ডার করা হবে। তারপর কাজ শুরু হবে। সমগ্র রাজ্যে ৮ টি জাতীয় সড়ক নির্মাণের কাজ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে। আগামী এক বা দুই বছরের মধ্যে মানুষ তার সুফল পাবে। ভারত মালা প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের প্রতিটি জেলা সদর জাতীয় সড়কের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে যাবে আগামী এক বছরের মধ্যে। অধ্যক্ষ রতন চক্রবর্তী জানান, সরকার আটটি জাতীয় সড়ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জিরানিয়া, রানীর বাজার, খয়েরপুর হয়ে আমতলী বাইপাসে এসে যুক্ত হবে। এতে দক্ষিণ জেলা এবং সিপাহী জলা যাত্রীদের চাপ আগরতলা শহরের উপর কমবে। এবং দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য কাজ শুরু হতে চলেছে বলে জানান তিনি।