স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ১৮ এপ্রিল : পাইকারি বাজার মূল্যের সাথে খুচরো বাজার মূল্যের অসামঞ্জস্যের জন্য বাজারে গিয়ে দিশেহারা ক্রেতারা। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের এ ধরনের রাজ চলছে অধিকাংশ বাজারে। রীতিমত অভিযোগ পেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রী আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন যাতে এ বিষয়ে গুরুত্বের সাথে দেখা হয়। মন্ত্রীর নির্দেশ পেয়ে দপ্তরের আধিকারিকরা বাজারে অভিযান না করে সচেতনতা শিবির সংগঠিত করে চলেছে। মহারাজগঞ্জ বাজার এবং বটতলা বাজারের পর মঙ্গলবার লেইক চৌমুহনি বাজারে এক সচেতনতা শিবির করেন দপ্তরের আধিকারিকেরা।
মঙ্গলবার এই শিবির করা হয়। এতে চারটি দপ্তরের আধিকারিকরা অংশ নেন। এগুলি হল ওজন পরিমাপ, খাদ্য দপ্তর, বিক্রয় কর ও ফুড সেফটি। উপস্থিত ছিলেন ডি সি এম সদর রঞ্জিত কুমার দাস। হরিপদ রায় সুপারিনটেনডেন্ট অফ ট্যাক্সেস হরিপদ রায় সহ অন্যরা। ডি সি এম জানান, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য নিয়েই তাদের আলোচনা। পাইকারি বাজারের সঙ্গে মূল্য খুচরো বাজারের এখন ঠিকই আছে। এদিনের শিবিরে বাজার ব্যবসায়ী সহ অন্যরা অংশ নেন। তবে প্রতিবছরই এই মরশুমে বাজার গুলিতে একাংশ অসাধু বিক্রেতার মদতে শুরু হয় মনগড়া মূল্য নির্ধারণ। পরবর্তী সময়ে প্রশাসনিক আধিকারিকেরা বাজার গুলিতে অভিযানে গিয়ে পদক্ষেপ নিতে দেখা যেত। কিন্তু সে অভিযান একপ্রকার ভাবে ভুলে যেতে চলেছে দায়িত্বে থাকা আধিকারিকেরা।