স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ১২ এপ্রিল : পথচলা শুরু সেই ২০০৪ সাল থেকে। দুই দশকেরও কম সময়ের মধ্যে ইকফাই ইউনিভার্সিটি বর্তমানে যেন এক মহীরুহ আকার ধারণ করে নিয়েছে। নিঃসন্দেহে বলা যায় ইকফাই ইউনিভার্সিটি, ত্রিপুরা একটি মাল্টি ডিসিপ্লিনারি ইউনিভার্সিটি যা অত্যাধুনিক একাডেমিক অবকাঠামো এবং শিক্ষাদানের সুবিধার সাথে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানে প্রচুর সাফল্য ও পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছে বহুবার।
শিক্ষাবর্ষ ২০২৩-২৪ কে সামনে রেখে নতুন পেশাদার প্রোগ্রাম চালু করার পাশাপাশি সামাজিক প্রয়োজনের সাথে প্রাসঙ্গিক উচ্চ শিক্ষা এবং গবেষণায় শ্রেষ্ঠত্বের জন্যও এই বিশ্ববিদ্যালয় যথেষ্ট স্বীকৃতি লাভ করেছে। ইকফাই-এ নতুন পিজি এবং ইউজি প্রোগ্রাম শুরুর কথা বিস্তারিত জানানোর পাশাপাশি, ইকফাইয়ের পরিকাঠামো, সামগ্রিক সুযোগ-সুবিধা, এমনকি ইফফাই থেকে পাস-আউট বিশাল সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রীদের যথোপযুক্ত কর্মসংস্থানের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছেন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. বিপ্লব হালদার। বুধবার বিকেলে আগরতলা প্রেসক্লাবের কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক প্রেস প্রিভিউ অনুষ্ঠানে নতুন প্রোগ্রাম সমন্বিত প্রোস্পেক্টাস-এর আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে রেজিস্ট্রার ড. এ রঙ্গনাথ, প্রফেসর ড. প্রিয়াংশু রঞ্জন বড়ঠাকুর, প্রফেসর মৌসুমী বিশ্বাস, প্রবন্ধক সুজিত সূত্রধর প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। সাংবাদিকের প্রশ্নোত্তরে উপাচার্য প্রফেসর ড. বিপ্লব হালদার আগামী দিনে দেশ-বিদেশের এমএনসি তথা বহুজাতিক কোম্পানি সমূহ ক্যাম্পাসের লক্ষ্যে ইকফাই ইউনিভার্সিটিতে আসার ব্যবস্থাপনায় মৌ স্বাক্ষর হয়েছে। অচিরেই এম এন সি গুলো ইকফাই ইউনিভার্সিটিতে ক্যাম্পাসে উপস্থিত হলে ছাত্র-ছাত্রীদের কর্মসংস্থানের সুবিধা ক্রমবর্ধমান হবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন।