আগরতলা। ১০ ডিসেম্বর।মুক্তি যুদ্ধের স্মৃতির খোজে বৃহস্পতিবার রাজ্য সফরে আসেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত তাজ উদ্দিন আহমেদের কন্যা সাংসদ সিমিন হোসেন রিমি। রাজ্যের মুক্তি যুদ্ধের স্মৃতির স্থান গুলি ঘুরে দেখেন। শুক্রবার যান ১৯৭১ সালের সোনামুড়ার মহকুমা শাসক পদ্মশ্রী প্রাপ্ত হিমাংশু মোহন চৌধুরীর বাড়িতে। মুক্তি যুদ্ধের সময় সাংসদ সিমিন হোসেন রিমির বয়স ছিল ৯ বছর। পিতা মুক্তি যুদ্ধের লড়াইয়ে ব্যস্ত ছিলেন।
তাই তাঁদের জিবন চলছিল অতীব কষ্টে। মা সৈয়দা জোহরা সীমান্ত অতিক্রম করে চার সন্তানকে নিয়ে ভারতে আসেন। পরে তাঁদের সরকারী নির্দেশে আশ্রয় দেওয়া হয় সোনামুড়া মহকুমা শাসকের সরকারী আবাসে। সেখান থেকে তাঁদের পাঠানো হয় দিল্লি। এদিন তৎকালীন মহকুমা শাসক হিমাংশু মোহন চৌধুরীর বড়দোয়ালী স্থিত বাড়িতে গিয়ে সেই স্মৃতি খোঁজ করলেন সাংসদ সিমিন হোসেন রিমি। দীর্ঘ ক্ষন কথা বলেন হিমাংশু মোহন চৌধুরীর সঙ্গে। এই সফরে তাঁর সঙ্গে ছিলেন আগরতলা স্থিত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের সহকারী হাইকমিশনার জুবায়েদ হোসেন। পুস্প স্তবক তুলে দেন সাংসদ সিমিন হোসেন রিমি। তিনি বলেন আবেগ হল প্রবাহ মান স্রোতের মত। এই স্রোতকে চলতে দিতে হয়। মুক্তি যুদ্ধের স্মৃতি ফের একবার রোমন্থন করেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত তাজ উদ্দিন আহমেদের কন্যা সাংসদ সিমিন হোসেন রিমি।