আগরতলা, ১৬ নভেম্বর (হি.স.) : ত্রিপুরার শিক্ষা ব্যবস্থার সার্বিক উন্নয়নে নতুন শিক্ষানীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে রাজ্য শিক্ষা দফতর মন্ত্রিসভার পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানের স্বনামধন্য ১৬টি এনজিও-কে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী এই খবর দিয়েছেন। তিনি জানান, রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ও শিক্ষার্থীদের মান উন্নয়নের জন্য ইতিপূর্বে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর দেশ বিদেশের ২৯টি নামি এনজিও আবেদন করেছিল। তার মধ্য থেকে ১৬টি এনজিও-কে সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। একটি প্যানেলের মাধ্যমে এই ১৬টি এনজিও-কে চিহ্নিত করা হয়েছে।
তাঁর কথায়, এই প্যানেলের মধ্যে ছিলেন উচ্চশিক্ষা দফতরের অধিকর্তা, অধিকর্তা এলিমেন্টারি, অধিকর্তা সেকেন্ডারি এবং অধিকর্তা এসসিইআরটি। তিনি জানান, ১৬টি এনজিও-র মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্গালুরুর আজিম প্রেমজি ইউনিভার্সিটি, সিভিএম ইন্ডিয়া, ভিজন এম্পায়ার, টিচার ফাউন্ডেশন, নয়াদিল্লির আমেরিকান ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন, টেক মহিন্দ্রা ফাউন্ডেশন, আভান, চেস্টা ফাউন্ডেশন কেয়ার, দ্য এডুকেশন অ্যালায়েন্স, লভ্য ফাউন্ডেশন, মুম্বাইয়ের অধ্যয়ন ফাউন্ডেশন, স্টারলাইট স্টেক ফাউন্ডেশন, পুনের লিডারশিপ ফর ইকুয়েটি, ভোপালের এইচ অ্যাট অ্যাকশন, হায়দরাবাদের ভয়েস ফর গার্লস এবং গ্রেট ব্রিটেনের টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউশন।
মন্রীিট বলেন, এই এনজিওগুলির সার্বিক সহযোগিতায় শিক্ষা পরিকাঠামোর উন্নতির পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদেরও শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে। ত্রিপুরা সরকারের অর্থ বাবদ কোনও প্রকার দায়িত্ব থাকবে না। প্রশাসনিকভাবে পূর্ণ সহযোগিতা