Sunday, January 26, 2025
বাড়িখেলাপালমারকে ছাড়ার ইচ্ছে ছিল না গুয়ার্দিওলার

পালমারকে ছাড়ার ইচ্ছে ছিল না গুয়ার্দিওলার

স্যন্দন ডিজিটেল ডেস্ক, ২০ এপ্রিল: ম্যানচেস্টার সিটির একদম ঘরের ছেলেই ছিলেন পালমার। আট বছর বয়সে ম্যানচেস্টার সিটির একাডেমিতে যোগ দেওয়ার পর এখানেই বেড়ে ওঠেন তিনি। ২০২০ সালে মূল দলের হয়ে অভিষেক হয় তার। তবে তারকায় ঠাসা দলে মাঠে নামার সুযোগ খুব একটা পাচ্ছিলেন না তিনি। অভিষেক থেকে তিন মৌসুম মিলিয়ে সিটির জার্সিতে ২০টি ম্যাচও তার খেলা হয়নি।অবশেষে গত সেপ্টেম্বরে সাত বছরের চুক্তিতে তিনি পাড়ি জমান চেলসিতে। তার নতুন ক্লাব এখন চরম দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তবে তিনি নিজেকে মেলে ধরেছেন প্রথম মৌসুমেই। এখন পুরোনো ক্লাবের মুখোমুখি যখন হচ্ছেন, পুরোনো প্রসঙ্গও ফিরে আসছে আবার।

এফএ কাপের সেমি-ফাইনালে শনিবার সিটির মুখোমুখি হবে চেলসি। ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে পালমারকে প্রশংসায় ভাসালেন প্রতিপক্ষ কোচ গুয়ার্দিওলা।“সে অসাধারণ ফুটবলার। সে যখন এখানে ছিল, তখনও আমরা তা জানতাম। আগেও অনেকবার বলেছি, যতটা সময় তার প্রাপ্য ছিল, তাতে ততটা খেলাতে পারিনি আমি। তবে এখন সে চেলসিতে, কারণটা পুরোপুরিই বোধগম্য।”“লাজুক এক ছেলে সে, যার সম্ভাবনা অপার। কিন্তু সে এখন আমাদের ক্লাবে নেই। এটিই বাস্তবতা। সে অসাধারণ খেলছে এই মুহূর্তে। আর কী বলতে পারি!।”

এমন একজন প্রতিভাবান ফুটবলারকে ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল না বলেই দাবি করলেন গুয়ার্দিওলা। তার পরও ছাড়তে বাধ্য হওয়ার প্রেক্ষাপট তিনি জানালেন।“সিদ্ধান্তটি অনেক কারণেই নেওয়া হয়েছে। সে চলে যেতে চাইছিল। দুই মৌসুম ধরেই সে চলে যাওয়ার কথা বলছিল। আমি বারবার তাকে বলেছি যাতে এখানে থেকে যায়, কারণ রিয়াদ (মাহরেজ) চলে গেছে। কিন্তু সে তার পরও বলেছে, ‘না, আমি চলে যেতে চাই।’ এরপর আমরা কি করতে পারতাম?’পালমার ও চেলসিকে বিদায় করে এফএ কাপের সপ্তম শিরোপার দিকে এগিয়ে যেতে পারে সিটি। আরেক সেমি-ফাইনালে রোববার মুখোমুখি হবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও কভেন্ট্রি সিটি।

সম্পরকিত প্রবন্ধ

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

সবচেয়ে জনপ্রিয়

সাম্প্রতিক মন্তব্য