স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ২৫ সেপ্টেম্বর : অর্থনীতি ও পরিসংখ্যান অধিদপ্তর পরিকল্পনা ও নীতিগত সিদ্ধান্তের জন্য বিভিন্ন ধরনের অর্থ সামাজিক তথ্য সংগ্রহ করা, বিশ্লেষণ এবং প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রশাসনের নিয়মিত প্রয়োজন মেটাতে এবং ১৯৪১ সালের জনসংখ্যা আদমশুমারি পরিচালনা করানোর জন্য রাষ্ট্রীয় পরিসংখ্যান ব্যবস্থা ১৯৪১ সালে তৎকালীন মহারাজা দ্বারা প্রবর্তিত হয়েছিল। ২০০৯ সালের মে মাসে মুখ্য সচিব একটি দক্ষ পেশাদার ব্যবস্থার জন্য একটি বিজ্ঞাপন জারি করেছেন, যা নোডাল এজেন্সি হিসেবে ত্রিপুরার ভূমিকা নির্দিষ্ট করে।
অর্থনীতি ও পরিসংখ্যান অধিদপ্তর এন এস এস এর ৭৯ তম রাউন্ডের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। সোমবার মহাকরণে অর্থনীতি ও পরিসংখ্যান অধিদপ্তরের পরিকল্পনা বিভাগের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে এ কথা বলে দপ্তরের বিশেষ সচিব অভিষেক চন্দা। তিনি বলেন, বিভিন্ন পরিসংখ্যান তুলে ধরনে দপ্তরের বিশেষ সচিব অভিষেক চন্দা। রাজ্যের জি এস ডি পি বৃদ্ধি পেয়েছে। এটা জাতীয় পরিসংখ্যান থেকে সামান্য কম। সাংবাদিক সম্মেলনে দপ্তরের বিশেষ সচিব অভিষেক চন্দ্রা জানান প্রচুর সংখ্যক শূন্যপদ খালি পড়ে রয়েছে। সরকারের কাছে ফাইল পাঠানোর পরেও কোন ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। সরকার যেভাবে সিদ্ধান্ত নেবে সেভাবেই কাজ করবে দপ্তর। কিন্তু এই মুহূর্তে বহু কর্মী স্বল্পতা রয়েছে। সাংবাদিক সম্মেলনে এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন এডিশনাল সেক্রেটারি অরূপ কুমার চন্দ , অধিকর্তা নগেন্দ্র দেববর্মা। দপ্তরের মন্ত্রী বিশেষ কাজে দিল্লী থাকায় বিশেষ সচিব সাংবাদিক সম্মেলন করে এই বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন বলে সকলকে অবগত করেন।