স্যন্দন ডিজিটাল ডেস্ক। আগরতলা। ১০ জুলাই : ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর লোকোমোটর ডিজ্যাবিলিটিস – কলকাতা, সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রক, ও সমাজকল্যাণ ও সামাজিক শিক্ষা দপ্তর ত্রিপুরা সরকারের যৌথ উদ্যোগে সোমবার সামজিক অধিকারিতা শিবির অনুষ্ঠিত হয়। এদিন শিবির থেকে এডিআইপি প্রকল্পের মাধ্যমে দিব্যাঙ্গজনদের মধ্যে মোটর চালিত ট্রাইসাইকেল বিতরণ করা হয়। নরসিংগড় স্থিত সিআরসি প্রাঙ্গনে হয় এই শিবির।
উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা পরিষদের সভাধিপতি হরিদুলাল আচার্জি, প্রাক্তন বিধায়ক কৃষ্ণধন দাস, জেলা শাসক দেবপ্রয় বর্ধন সহ অন্যান্যরা। রাজ্যের দিব্যাংজনদের জন্য আনন্দের দিন। প্রধানমন্ত্রীর সংকল্প সবকা সাথ সবকা বিকাশ এবং সমাজের অন্তিম ব্যক্তিকে প্রথম পংঙ্কিতে দাঁড় করানোর। সেই সংকল্পকে সামনে সামাজিক ন্যায় মন্ত্রকের আধিকারিকেরা একটি শিবির সংগঠিত করছে। দিব্যাঙ্গনদের জন্য প্রধানমন্ত্রী যে কাজ শুরু করেছেন তা সকলের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক। ৮২ শতাংশ দিব্যাং থাকলে তাদেরও এই সুবিধা প্রদান করা হবে বলে জানান তিনি। কৃত্রিম অঙ্গ লাগানোর ব্যবস্থাও সরকার করবে। ককলিয়া ইমপ্লেন্ট করানোর জন্য আর্থিক ভাবে সহায়তা প্রদান করা হয় বলে জানান কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক। ২১ টি বিষয়কে দিব্যাঙ্গের শ্রেণীতে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। মূল উদ্দেশ্য তাদের সুবিধা প্রদান করে প্রতিষ্ঠিত হতে সুযোগ করে দেওয়া।